কিছু খুঁজছি, তাহলে এখানে।

Showing posts with label Operating Computer. Show all posts
Showing posts with label Operating Computer. Show all posts

কম্পিউটার ব্যবহার বা পরিচালনার পূর্বে কিছু সাবধান বাণী।

. কম্পিউটারের ধারে কাছে ধোয়া বা ধরণের কিছুর প্রবেশ বন্ধ করতে হবে কারণ এগুলো হার্ডডিস্কে মারাত্মক কূফল বয়ে আনতে পারে

. কম্পিউটারকে সরাসরি সূর্যের আলো কিংবা আর্দ্র আবহাওয়া থেকে দুরে রাখতে হবে সাধারণত: এসি রুম হলে ভাল হয় ঘরের মধ্যে যেন কখনো ভেজা আবহাওয়া না থাকে এবং ঘরটি মোটামুটি ঠান্ডা থাকে

. দেওয়াল ঘেসে কখনই কম্পিউটারকে রাখা যাবে না প্রতিটি কম্পিউটারের মধ্যে নিজেকে ঠান্ডা রাখার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা থাকে দেওয়াল ঘেসে রাখলে সে ব্যবস্থা বাধাগ্রস্থ হয় এছাড়াও দেওয়াল থেকে চুন, রং ইত্যাদি খসে কম্পিউটারের মধ্যে প্রবেশ করলে কম্পিউটার নষ্ট হয়ে যেতে পারে

কম্পিউটার রান বা চালু করা, ডেস্কটপ পরিচিতি

কম্পিউটারে বিভিন্ন এপ্লিকেশন সফটওয়্যারের সাহায্যে বিভিন্ন ধরনের কাজ করা যায় কম্পিউটারের সাহায্যে এসব কাজ করার নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম কানুন আছে নিচে প্রাথমিক কিছু নিয়ম কানুন আলোচনা করা হলো -

৩.১.১ কম্পিউটার চালু

কম্পিউটার চালু করার পূর্বে কম্পিউটার ইনপুট ডিভাইস যেমন মাউস, কীবোর্ড এবং আউটপুট ডিভাইস যেমন মনিটর ভালো ভাবে সেট করে নিতে হবে। এসব ডিভাইসকে একসাথে পেরিফেরিয়াল ডিভাইস বলা হয়। পেরিফেরিয়াল ডিভাইস সমূহ একবার সেট করলেই হবে, বারবার সেট করতে হয়না।

Computer Shutdown, Computer Restart, Sleep & Sign out

Computer Shutdown

কম্পিউটার সহ যেকোন যন্ত্র বা মেশিন এর কাজ শেষ হওয়ার পর বন্ধ করতে হয়  অন্যান্য অনেক মেশিন পাওয়ার সাপ্লাই বন্ধ করে মেশিন বন্ধ করতে হয় কম্পিউটারের ক্ষেত্রেও পাওয়ার সাপ্লাই বন্ধ করে দিলে কম্পিউটার বন্ধ হয়ে যাবে, তবে এটা নিয়ম না এতে করে কম্পিউটারের কর্মদক্ষতা কমে যায় অনেক সময় কম্পিউটারের গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্র নষ্টও হয়ে যেতে পারে নিয়ম মেনে কম্পিউটার অফ করাকে শার্টডাউন বলা হয় Shut এর বাংলা অর্থ -‘কোন কিছুকে তার পজিশন থেকে এমন ভাবে সরানো যাতে বন্ধ অথবা খোলা হয়যেমন দোকানের শাটার ডাউন করলে ভিতরে  দোকান থাকে ঠিকই কিন্তু দোকান বন্ধ হয় অনুরূপ ভাবে কম্পিউটার শার্টডাউন করলে কম্পিউটার বন্ধ হয় কম্পিউটার শার্টডাউন বিভিন্ন ভাবে করা যায় নিচে কয়েকটি আলোচনা করা হলো

সিঙ্গেল (Single) ক্লিক, ডাবল (Double) ক্লিক এবং ড্রাগ এন্ড ড্রপ (Drag N Drop)

৩.১.৬ সিঙ্গেল (Single) ক্লিক এবং ডাবল (Double) ক্লিক

মাউসের লেফট বাটন একবার ক্লিক করাকে সিঙ্গেল ক্লিক বলে ক্লিক বলতেই সিঙ্গেল লেফট ক্লিককে বুঝায় সাধারনত প্রোগ্রাম সিলেক্ট করার কাজে সিঙ্গেল ক্লিক করা হয় মাউসের লেফট বাটন বিরতীহীন ভাবে দুইবার ক্লিক করাকে ডাবল ক্লিক বলে কোন প্রোগ্রাম, ফাইল, ফোল্ডার ইত্যাদি ওপেন বা চালু করার জন্য ডাবল ক্লিক ব্যবহার করা হয়

৩.১.৭ ড্রাগ এন্ড ড্রপ (Drag N Drop)

এপ্লিকেশন প্রোগ্রাম চালু বা রান করা, এবং এ্যপ্লিকেশন উইন্ডোজ এর বিভিন্ন অংশ (টাইটেল বার, স্ক্রলিং বার ইত্যাদি)।

এপ্লিকেশন প্রোগ্রাম রান করার বিভিন্ন পদ্ধতি আছে স্টার্ট ম্যানুর সাহায্যে এবং সার্চ বক্সের সাহায্যে কিভাবে প্রোগ্রাম রান করা যায় তা আলোচনা করা হলো

স্টার্ট ম্যানুর সাহায্যে প্রোগ্রাম রান -


ShortCut Create (ডেস্কটপ শর্টকার্ট, টাস্কবার শর্টকার্ট, স্টার্ট ম্যানু শর্টকার্ট)

মনে করা যাক আমার অফিস হতে বাসা যাতায়াত করার দুই তিনটা উপায় আছে একটা প্রধান (মেইন) রাস্তা, যা দিয়ে সময় একটু বেশী লাগে এবং একটুবেশীঘুরে আসতে হয় আর একটা গলি রাস্তা কিন্তু সময় কম লাগে এবং তুলনামূলক সহজে যাতায়াত করা যায় সহজে যাতায়াত করাকে শর্টকার্ট যাতায়াত পদ্ধতি বলা যেতে পারে সাধারন পদ্ধতি হতে বিকল্প সহজ পদ্ধতিকে শর্টকার্ট বলা হয় কম্পিউটারের ক্ষেত্রে কোন প্রোগ্রাম কে স্টার্ট ম্যানুর (ম্যনুয়াল পদ্ধতিতে) সাহায্যে রান না করে বিকল্প অতি দ্রুত রান করার পদ্ধতিকে শর্টকার্ট বলে শর্টকার্ট পদ্ধতিতে প্রোগ্রাম কে রান করতে হলে প্রথমে প্রোগ্রামের আইকনকে শর্টকার্ট আকারে সেট করতে হবে নিচে কয়েকটি শর্টকাট পদ্ধতি আলোচনা করা হলো

ফোল্ডার তৈরি (Create Folder), ফোল্ডার রিনেম (Rename) এবং ডিলিট (Delete):

আমরা জানি কম্পিউটার মেমরী দুই প্রকার প্রধান মেমরী যেমন রেম এবং সহায়ক মেমরী যেমন হার্ডডিস্ক স্থায়ীভাবে বা দীর্ঘমেয়াদী ডাটা সংরক্ষনের জন্য হার্ডডিস্ক ব্যবহার করা হয় কম্পিউটারের সব ধরনের ডাটা হার্ডডিস্কে জমা থাকে বর্তমানে বেশীর ভাগ হার্ডডিস্কের এক টেরাবাইট হয়ে থাকে হার্ডডিস্ককে পছন্দমতো একাধিক ভাগে ভাগ করা যায় বিভিন্ন ভাগে ভাগ করাকে পার্টিশন বলা হয় হার্ডডিস্ককে বাসায় ব্যবহৃত আলমারির সাথে তুলনা করা যেতে পারে আলমারি তৈরির সময় ইচ্ছামতো তিন বা চারটি ভাগে ভাগ করে তৈরি করা যায় এক অংশে বউয়ের কাপড়, এক অংশে শীতের কাপড়, অন্য অংশে বাচ্চা এবং স্বামীর কাপড় রাখার জন্য ব্যবহৃত হতে পারে আলমারির মতো করে হার্ডডিস্কের বিভিন্ন অংশগুলোকে পার্টিশন বলা হয় প্রতিটি পার্টিশন Local Disk বা New Volume নামে চিহ্নিত থাকে (নাম পরিবর্তনও করা যায়) আলমারির কোন অংশে ড্রয়ার দেখা যায় ড্রয়ারের ভিতর ড্রয়ার আবার ড্রয়ারের ভিতর ড্রয়ার থাকে যেটাকে সিন্ধুক বলা হয় অনরূপ ভাবে পার্টিশনের ভিতরে ফোল্ডার এবং ফোল্ডারের ভিতর ফোল্ডার তৈরি করা যায় সাধারনত ডেস্কটপের My Computer বা This PC তে ডাবল ক্লিক করে হার্ডডিস্কের পার্টিশন ওপেন করা হয়

”কোটেশন”

ডিজিটাল শিক্ষা গ্রহন করি। নিজে ডিজিটাল হই। দেশকে ডিজিটাল করি। আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

সাইটটি ভাল লাগলে লাইক ও শেয়ার করুন